সংবাদ শিরোনাম ::
জলবায়ু অর্থায়ন হতে হবে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে চরফ্যাশন সরকারি কলেজের নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে মোহাম্মদ উল্যাহ স্বপনের নিয়োগ নোয়াখালীতে খাল দখল নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবদল নেতা ছুরিকাঘাতে নিহত গোয়ালন্দের শফিক সহ বিএনপিপন্থী ৬৬ আইনজীবীকে মামলা থেকে অব্যাহতি ভোমরায় দেড় কোটি টাকার সোনার চকলেটসহ কিশোর আটক পদ্মা নদীতে ইলিশ ধরতে নেমে জালে মিলল ১৪ কেজির পাঙ্গাশ মোংলা দিগরাজ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় কলেজের নবীন বরণ মিয়ানমার সীমান্তে ফের বিস্ফোরণ, সীমান্তবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক ব্যাংক ম্যানেজারকে মারধর করে ভল্টের চাবি ছিনতাই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের; সাজ্জাদ জহির চন্দন
সংবাদ শিরোনাম ::
জলবায়ু অর্থায়ন হতে হবে শতভাগ নবায়নযোগ্য জ্বালানিতে চরফ্যাশন সরকারি কলেজের নতুন অধ্যক্ষ হিসেবে মোহাম্মদ উল্যাহ স্বপনের নিয়োগ নোয়াখালীতে খাল দখল নিয়ে দ্বন্দ্বে যুবদল নেতা ছুরিকাঘাতে নিহত গোয়ালন্দের শফিক সহ বিএনপিপন্থী ৬৬ আইনজীবীকে মামলা থেকে অব্যাহতি ভোমরায় দেড় কোটি টাকার সোনার চকলেটসহ কিশোর আটক পদ্মা নদীতে ইলিশ ধরতে নেমে জালে মিলল ১৪ কেজির পাঙ্গাশ মোংলা দিগরাজ ডিগ্রি মহাবিদ্যালয় কলেজের নবীন বরণ মিয়ানমার সীমান্তে ফের বিস্ফোরণ, সীমান্তবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক ব্যাংক ম্যানেজারকে মারধর করে ভল্টের চাবি ছিনতাই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার দায়িত্ব সরকারের; সাজ্জাদ জহির চন্দন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন যেভাবে

পদ্মা বুলেটিন ডেস্কঃ
  • আপডেট সময় : ০৩:৪৩:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ ১৬ বার পড়া হয়েছে

Oplus_131072

আজকের জার্নাল অনলাইনের সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন একটি জটিল প্রক্রিয়া, যেখানে সাধারণ ভোটের চেয়ে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ নামে পরিচিত প্রতিনিধিদের ভোটই মূলত প্রেসিডেন্ট নির্ধারণ করে।

এই নির্বাচনে মোট ৫৩৮ জন ইলেকটর থাকেন, যারা ৫০টি অঙ্গরাজ্যের জনগণের পক্ষে ভোট প্রদান করেন। প্রেসিডেন্ট হতে হলে একজন প্রার্থীকে কমপক্ষে ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোট পেতে হয়।

ইলেকটোরাল কলেজ কিভাবে কাজ করে?, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্যের ইলেকটোরাল কলেজে নির্দিষ্টসংখ্যক ইলেকটর থাকে, যা রাজ্যের জনসংখ্যা অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। সাধারণত, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে রাজ্যের জনসংখ্যার ওপর নির্ভর করে প্রতিনিধি সংখ্যা নির্ধারণ হয় এবং প্রতিটি রাজ্যে দুটি করে সিনেটর থাকে। এভাবে, ৪৩৫ জন রিপ্রেজেন্টেটিভ এবং ১০০ জন সিনেটরসহ মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল ভোট হয়ে থাকে।

ইলেকটোরাল কলেজে ভোটপ্রক্রিয়া কিছু রাজ্য বাদে অধিকাংশ রাজ্যে “উইনার টেকস অল” নিয়মে প্রার্থী নির্বাচিত হন। অর্থাৎ, একটি রাজ্যে যে প্রার্থী সর্বাধিক সাধারণ ভোট পান, তিনি সেই রাজ্যের সব ইলেকটোরাল ভোট পান।

প্রার্থী হওয়ার শর্ত, মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে হয়, বয়স হতে হয় কমপক্ষে ৩৫ বছর, এবং ১৪ বছর যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করতে হয়। কোনো অপরাধীও প্রার্থী হতে পারেন তবে দেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলে তিনি এই পদে প্রার্থী হতে পারবেন না।

প্রাইমারি ও ককাস পদ্ধতি প্রাথমিক নির্বাচনে (প্রাইমারি ও ককাস) দলগুলো তাদের প্রার্থী নির্ধারণ করে। প্রাইমারিতে গোপন ব্যালটে ভোট হয়, ককাসে খোলামেলা আলোচনা ও ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রার্থী নির্ধারণ হয়। অঙ্গরাজ্য ও দলভেদে প্রাইমারি ও ককাস প্রক্রিয়াগুলো ভিন্ন হলেও মূল লক্ষ্য এক।

জাতীয় কনভেনশন প্রাইমারি ও ককাসের পর রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় কনভেনশন আয়োজন করে, যেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ঘোষণা করা হয়।

চূড়ান্ত নির্বাচন ও ফলাফল জাতীয় কনভেনশনের পরই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভোট গ্রহণ হয়। তবে নির্বাচনের ফল নির্ধারণে ইলেকটোরাল ভোটের গুণগত পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন যেভাবে

আপডেট সময় : ০৩:৪৩:০১ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন একটি জটিল প্রক্রিয়া, যেখানে সাধারণ ভোটের চেয়ে ‘ইলেকটোরাল কলেজ’ নামে পরিচিত প্রতিনিধিদের ভোটই মূলত প্রেসিডেন্ট নির্ধারণ করে।

এই নির্বাচনে মোট ৫৩৮ জন ইলেকটর থাকেন, যারা ৫০টি অঙ্গরাজ্যের জনগণের পক্ষে ভোট প্রদান করেন। প্রেসিডেন্ট হতে হলে একজন প্রার্থীকে কমপক্ষে ২৭০টি ইলেকটোরাল ভোট পেতে হয়।

ইলেকটোরাল কলেজ কিভাবে কাজ করে?, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিটি রাজ্যের ইলেকটোরাল কলেজে নির্দিষ্টসংখ্যক ইলেকটর থাকে, যা রাজ্যের জনসংখ্যা অনুযায়ী নির্ধারিত হয়। সাধারণত, হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসে রাজ্যের জনসংখ্যার ওপর নির্ভর করে প্রতিনিধি সংখ্যা নির্ধারণ হয় এবং প্রতিটি রাজ্যে দুটি করে সিনেটর থাকে। এভাবে, ৪৩৫ জন রিপ্রেজেন্টেটিভ এবং ১০০ জন সিনেটরসহ মোট ৫৩৮টি ইলেকটোরাল ভোট হয়ে থাকে।

ইলেকটোরাল কলেজে ভোটপ্রক্রিয়া কিছু রাজ্য বাদে অধিকাংশ রাজ্যে “উইনার টেকস অল” নিয়মে প্রার্থী নির্বাচিত হন। অর্থাৎ, একটি রাজ্যে যে প্রার্থী সর্বাধিক সাধারণ ভোট পান, তিনি সেই রাজ্যের সব ইলেকটোরাল ভোট পান।

প্রার্থী হওয়ার শর্ত, মার্কিন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হতে জন্মসূত্রে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক হতে হয়, বয়স হতে হয় কমপক্ষে ৩৫ বছর, এবং ১৪ বছর যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করতে হয়। কোনো অপরাধীও প্রার্থী হতে পারেন তবে দেশের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলে তিনি এই পদে প্রার্থী হতে পারবেন না।

প্রাইমারি ও ককাস পদ্ধতি প্রাথমিক নির্বাচনে (প্রাইমারি ও ককাস) দলগুলো তাদের প্রার্থী নির্ধারণ করে। প্রাইমারিতে গোপন ব্যালটে ভোট হয়, ককাসে খোলামেলা আলোচনা ও ভোটাভুটির মাধ্যমে প্রার্থী নির্ধারণ হয়। অঙ্গরাজ্য ও দলভেদে প্রাইমারি ও ককাস প্রক্রিয়াগুলো ভিন্ন হলেও মূল লক্ষ্য এক।

জাতীয় কনভেনশন প্রাইমারি ও ককাসের পর রাজনৈতিক দলগুলো জাতীয় কনভেনশন আয়োজন করে, যেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ঘোষণা করা হয়।

চূড়ান্ত নির্বাচন ও ফলাফল জাতীয় কনভেনশনের পরই দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ভোট গ্রহণ হয়। তবে নির্বাচনের ফল নির্ধারণে ইলেকটোরাল ভোটের গুণগত পার্থক্য গুরুত্বপূর্ণ।