সংবাদ শিরোনাম ::
রাজবাড়ীতে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার দৌলতদিয়ায় হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার সেবা মান উন্নয়নে বিআরটিএ’র গণশুনানি পিরোজপুরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিঠা-পুলির উৎসব ঠাকুরগাঁওয়ে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত অস্ত্র ককটেল ও অস্ত্র তৈরীর সরঞ্জামাদীসহ দুইজন কোস্ট গার্ডের হাতে আটক সালথার সাংবাদিকের বাসার গ্রিল কেটে দুর্ধর্ষ চুরি কালুখালীতে জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ও সনদ বিতরণ রাজবাড়ীতে দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকারের জরিমানা রাজবাড়ীতে ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি
সংবাদ শিরোনাম ::
রাজবাড়ীতে ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার দৌলতদিয়ায় হেরোইনসহ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার সেবা মান উন্নয়নে বিআরটিএ’র গণশুনানি পিরোজপুরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পিঠা-পুলির উৎসব ঠাকুরগাঁওয়ে মোটরসাইকেল চুরির অভিযোগে গণপিটুনিতে যুবক নিহত অস্ত্র ককটেল ও অস্ত্র তৈরীর সরঞ্জামাদীসহ দুইজন কোস্ট গার্ডের হাতে আটক সালথার সাংবাদিকের বাসার গ্রিল কেটে দুর্ধর্ষ চুরি কালুখালীতে জাতীয় হিফজুল কুরআন প্রতিযোগিতা ও সনদ বিতরণ রাজবাড়ীতে দুই প্রতিষ্ঠানকে ভোক্তা অধিকারের জরিমানা রাজবাড়ীতে ছাত্রলীগ-যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবকলীগের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও স্মারকলিপি

সড়কে অতিরিক্ত স্পিডব্রেকার, দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৫:০০:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪ ৩৩ বার পড়া হয়েছে

সুনামগঞ্জ শহরে সড়কে যত্রতত্র স্থাপিত অসংখ্য স্পিডব্রেকার, বেশিরভাগই প্রয়োজনের অতিরিক্ত উচ্চতায় নির্মিত এবং রঙ দিয়ে চিহ্নিত না থাকায় প্রতিনিয়ত ছোট-বড় দুর্ঘটনার সৃষ্টি করছে। শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা, যেমন উকিলপাড়া, প্রিয়াঙ্গন মার্কেট, জামাইপাড়া, হাজীপাড়া, নতুনপাড়া, মল্লিকপুর, ওয়েজখালীসহ বিভিন্ন এলাকায় এসব স্পিডব্রেকার স্থাপন করা হয়েছে। স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, পিটিআইসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সামনে এসব স্পিডব্রেকার রয়েছে।

স্পিডব্রেকারগুলোর উচ্চতা অতি বেশি হওয়ায়, এগুলো রঙ দিয়ে চিহ্নিত না করার কারণে এগুলো দূর থেকে ঠিকমতো দেখা যায় না, যার ফলে যানবাহনগুলো দুর্ঘটনায় পড়ে। এতে গাড়ির পাশাপাশি আরোহীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সমাজকর্মী সাইফুর রহমান তারেক বলেন, “সদর উপজেলার আব্দুজ জহুর সেতুর টোল প্লাজায় তিনটি স্পিডব্রেকার রয়েছে, কিন্তু সেখানে এত স্পিডব্রেকার প্রয়োজন নেই।”

সুমন আহমেদ বলেন, “স্পিডব্রেকার যাতে দুর্ঘটনার কারণ না হয়, সেজন্য এগুলো রঙ দিয়ে চিহ্নিত করা উচিত।” তন্ময় আহমেদ জানান, “এত উঁচু স্পিডব্রেকারের কারণে গাড়ির সাইলেন্সার ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং দুর্ঘটনা ঘটে।”

সাংবাদিক ও সমাজকর্মী একে কুদরত পাশা মন্তব্য করেন, “শহরের পিটিআই থেকে ওয়েজখালী পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার এলাকায় ১১টি স্পিডব্রেকার রয়েছে, যেগুলোর যৌক্তিকতা নেই। এগুলো ভেঙে ফেলা উচিত।”

সুনামগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. মোহাম্মদ আহাদ উল্লাহ বলেন, “স্পিডব্রেকারগুলো পাবলিক ডিমান্ডের ভিত্তিতে স্থাপন করা হয়েছে। তবে এগুলোর বিষয়ে আমাদের কোনো সুপারিশ নেই। দুর্ঘটনা কমবে না বাড়বে, তা বুঝে দেখা প্রয়োজন।”

নিউজটি শেয়ার করুন

আপনার মন্তব্য

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আপনার ইমেইল এবং অন্যান্য তথ্য সংরক্ষন করুন

সড়কে অতিরিক্ত স্পিডব্রেকার, দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়ছে

আপডেট সময় : ০৫:০০:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪

সুনামগঞ্জ শহরে সড়কে যত্রতত্র স্থাপিত অসংখ্য স্পিডব্রেকার, বেশিরভাগই প্রয়োজনের অতিরিক্ত উচ্চতায় নির্মিত এবং রঙ দিয়ে চিহ্নিত না থাকায় প্রতিনিয়ত ছোট-বড় দুর্ঘটনার সৃষ্টি করছে। শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লা, যেমন উকিলপাড়া, প্রিয়াঙ্গন মার্কেট, জামাইপাড়া, হাজীপাড়া, নতুনপাড়া, মল্লিকপুর, ওয়েজখালীসহ বিভিন্ন এলাকায় এসব স্পিডব্রেকার স্থাপন করা হয়েছে। স্কুল, কলেজ, হাসপাতাল, পিটিআইসহ বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের সামনে এসব স্পিডব্রেকার রয়েছে।

স্পিডব্রেকারগুলোর উচ্চতা অতি বেশি হওয়ায়, এগুলো রঙ দিয়ে চিহ্নিত না করার কারণে এগুলো দূর থেকে ঠিকমতো দেখা যায় না, যার ফলে যানবাহনগুলো দুর্ঘটনায় পড়ে। এতে গাড়ির পাশাপাশি আরোহীরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। সমাজকর্মী সাইফুর রহমান তারেক বলেন, “সদর উপজেলার আব্দুজ জহুর সেতুর টোল প্লাজায় তিনটি স্পিডব্রেকার রয়েছে, কিন্তু সেখানে এত স্পিডব্রেকার প্রয়োজন নেই।”

সুমন আহমেদ বলেন, “স্পিডব্রেকার যাতে দুর্ঘটনার কারণ না হয়, সেজন্য এগুলো রঙ দিয়ে চিহ্নিত করা উচিত।” তন্ময় আহমেদ জানান, “এত উঁচু স্পিডব্রেকারের কারণে গাড়ির সাইলেন্সার ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং দুর্ঘটনা ঘটে।”

সাংবাদিক ও সমাজকর্মী একে কুদরত পাশা মন্তব্য করেন, “শহরের পিটিআই থেকে ওয়েজখালী পর্যন্ত প্রায় এক কিলোমিটার এলাকায় ১১টি স্পিডব্রেকার রয়েছে, যেগুলোর যৌক্তিকতা নেই। এগুলো ভেঙে ফেলা উচিত।”

সুনামগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী ড. মোহাম্মদ আহাদ উল্লাহ বলেন, “স্পিডব্রেকারগুলো পাবলিক ডিমান্ডের ভিত্তিতে স্থাপন করা হয়েছে। তবে এগুলোর বিষয়ে আমাদের কোনো সুপারিশ নেই। দুর্ঘটনা কমবে না বাড়বে, তা বুঝে দেখা প্রয়োজন।”