১১:৫৫ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ৩০ ফাল্গুন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মুচলেকায় ছাড় পেলেন শিক্ষানবীশ আইনজীবী

শিক্ষানবীশ আইনজীবী

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের নামে টাকার নেওয়ার অপরাধে মানিকগঞ্জে মো.মাসুদ মিয়া (৩২) নামের এক শিক্ষানবীশ আইনজীবীকে আটক করার পর মুচলেকা দেয়ার পর ছেড়ে দেয়ার হয়েছে।

সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে ভুক্তভোগীর টাকা ফেরত দিলে মুচলেকার মাধ্যমে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

আটককৃত মাসুদ সদর উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের মতলবপুর এলাকার মৃত মাজেদ মিয়ার ছেলে।

জেলা নির্বাচন অফিসার শেখ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান জানান, বেশকিছু দিন আগে সদর উপজেলার পাওনান এলাকার সাথী বেগমের জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের সাড়ে ৭ হাজার টাকা নেন মাসুদ মিয়া। কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন না হওয়ায় সোমবার দুপুরে জেলা নির্বাচন অফিসে আসেন ভূক্তভোগি সাথী বেগম। বিষয়টি নির্বাচন অফিস কর্তৃপক্ষ জানার পরে শিক্ষানবীশ আইনজীবী মাসুদকে নির্বাচন অফিসে ডেকে আনা হয় এবং থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশের উপস্থিতে টাকা নেওয়া কথা স্বীকার কবেন মাসুদ মিয়া।

মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুর রউফ জানান, ভুক্তভোগি ওই নারী আইনগত ব্যবস্থায় যেতে রাজি না হওয়ায় তার টাকা ফেরত দেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে এধরনের কাজ না করার শর্তে মুচলেকা দিলে মাসুদ মিয়াকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

ফিনল্যান্ড 5 বছরের কাজের ভিসা | ফিনল্যান্ডে দক্ষ এবং অদক্ষ চাকরি নিয়োগ এপ্রিল-মে 2024 এখনি এপ্লাই করুন.

মুচলেকায় ছাড় পেলেন শিক্ষানবীশ আইনজীবী

Update Time : ০৬:০০:৩১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৮ জানুয়ারী ২০২২

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের নামে টাকার নেওয়ার অপরাধে মানিকগঞ্জে মো.মাসুদ মিয়া (৩২) নামের এক শিক্ষানবীশ আইনজীবীকে আটক করার পর মুচলেকা দেয়ার পর ছেড়ে দেয়ার হয়েছে।

সোমবার দুপুর আড়াইটার দিকে মানিকগঞ্জ জেলা নির্বাচন অফিস থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে ভুক্তভোগীর টাকা ফেরত দিলে মুচলেকার মাধ্যমে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

আটককৃত মাসুদ সদর উপজেলার ভাড়ারিয়া ইউনিয়নের মতলবপুর এলাকার মৃত মাজেদ মিয়ার ছেলে।

জেলা নির্বাচন অফিসার শেখ মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান জানান, বেশকিছু দিন আগে সদর উপজেলার পাওনান এলাকার সাথী বেগমের জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধনের সাড়ে ৭ হাজার টাকা নেন মাসুদ মিয়া। কিন্তু জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন না হওয়ায় সোমবার দুপুরে জেলা নির্বাচন অফিসে আসেন ভূক্তভোগি সাথী বেগম। বিষয়টি নির্বাচন অফিস কর্তৃপক্ষ জানার পরে শিক্ষানবীশ আইনজীবী মাসুদকে নির্বাচন অফিসে ডেকে আনা হয় এবং থানা পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশের উপস্থিতে টাকা নেওয়া কথা স্বীকার কবেন মাসুদ মিয়া।

মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি (তদন্ত) আব্দুর রউফ জানান, ভুক্তভোগি ওই নারী আইনগত ব্যবস্থায় যেতে রাজি না হওয়ায় তার টাকা ফেরত দেওয়া হয় এবং ভবিষ্যতে এধরনের কাজ না করার শর্তে মুচলেকা দিলে মাসুদ মিয়াকে ছেড়ে দেওয়া হয়।