০৭:১৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গোয়ালন্দে ১৬ হাজার ২৬০ জন শিশুকে খাওয়ানো হলো ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল

রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে দিনব্যাপী উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের আয়োজনে ও জাতীয় পুষ্টি সেবার বাস্তবায়নে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে ১৬ হাজার ২শ ৬০জন শিশুকে খাওয়ানো হয়েছে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল।
গোয়ালন্দে ১৬ হাজার ২৬০ জন শিশুকে খাওয়ানো হলো ভিটামিন ‘এ' প্লাস ক্যাপসুল।
গোয়ালন্দে ১৬ হাজার ২৬০ জন শিশুকে খাওয়ানো হলো ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল।

জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কর্মসূচি থেকে যাতে একটি শিশুও বাদ না পড়ে, সেই দিকে লক্ষ্য রেখে উপজেলায় ৯৭ কেন্দ্রে রোববার (১৮ জুন) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইনের কার্যক্রম শুরু করা হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাইয়ে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ফারসিন তারান্নুম হক, আবাসিক মেডিক্যাল কর্মকর্তা ডাক্তার মো. শরিফ ইসলাম, ডাক্তার আঁখি, ডাক্তার আসফিয়া হিমি, ডাক্তার নাজনিন নাহার নিরা, ডাক্তার উম্মে জহরা, মেডিক্যাল ট্যাকনোলজি রফিকুল ইসলাম, নার্সিং সুপারভাইজার মৃদুলা বিশ্বাস, ফিমেল ওয়ার্ড ইনচার্জ মুক্তা সরকার, রমা রানী ভক্ত প্রমুখ।
সরেজমিন দেখা যায়, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ফারসিন তারান্নুম হক উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে ঘুরে ঘুরে শিশুদেরকে নিজেই ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ান ও কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্তদেরকে সঠিক ভাবে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর পরামর্শ দেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানাযায়, দিনব‍্যাপী ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে গোয়ালন্দ পৌরসভা সহ উপজেলার সকল ইউনিয়ন ওয়ার্ডে ৬-১১ মাস বয়সী ২ হাজার ৫৬ জন শিশুকে এক লাখ আইইউ মাত্রার একটি নীল ক্যাপসুল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ১৪ হাজার ২শ ৪ জন শিশুকে দুই লাখ আইইউ মাত্রার একটি লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ফারসিন তারান্নুম হক বলেন, ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে অন্ধত্ব প্রতিরোধ ছাড়াও শিশুর দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হয়। শিশু মৃত্যু হার হ্রাস করে। হাম, ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যুহার উল্লে­খযোগ্য হারে কমে আসে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

ফিনল্যান্ড 5 বছরের কাজের ভিসা | ফিনল্যান্ডে দক্ষ এবং অদক্ষ চাকরি নিয়োগ এপ্রিল-মে 2024 এখনি এপ্লাই করুন.

গোয়ালন্দে ১৬ হাজার ২৬০ জন শিশুকে খাওয়ানো হলো ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল

Update Time : ০৯:৩২:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ জুন ২০২৩
রাজবাড়ীর গোয়ালন্দে দিনব্যাপী উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগের আয়োজনে ও জাতীয় পুষ্টি সেবার বাস্তবায়নে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে ১৬ হাজার ২শ ৬০জন শিশুকে খাওয়ানো হয়েছে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল।
গোয়ালন্দে ১৬ হাজার ২৬০ জন শিশুকে খাওয়ানো হলো ভিটামিন ‘এ' প্লাস ক্যাপসুল।
গোয়ালন্দে ১৬ হাজার ২৬০ জন শিশুকে খাওয়ানো হলো ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল।

জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কর্মসূচি থেকে যাতে একটি শিশুও বাদ না পড়ে, সেই দিকে লক্ষ্য রেখে উপজেলায় ৯৭ কেন্দ্রে রোববার (১৮ জুন) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত এ ক্যাম্পেইনের কার্যক্রম শুরু করা হয়।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কার্যালয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাইয়ে জাতীয় ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন এর উদ্বোধন করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ফারসিন তারান্নুম হক, আবাসিক মেডিক্যাল কর্মকর্তা ডাক্তার মো. শরিফ ইসলাম, ডাক্তার আঁখি, ডাক্তার আসফিয়া হিমি, ডাক্তার নাজনিন নাহার নিরা, ডাক্তার উম্মে জহরা, মেডিক্যাল ট্যাকনোলজি রফিকুল ইসলাম, নার্সিং সুপারভাইজার মৃদুলা বিশ্বাস, ফিমেল ওয়ার্ড ইনচার্জ মুক্তা সরকার, রমা রানী ভক্ত প্রমুখ।
সরেজমিন দেখা যায়, স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ফারসিন তারান্নুম হক উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রে ঘুরে ঘুরে শিশুদেরকে নিজেই ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ান ও কেন্দ্রের দায়িত্ব প্রাপ্তদেরকে সঠিক ভাবে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানোর পরামর্শ দেন।
উপজেলা স্বাস্থ্য বিভাগ সূত্রে জানাযায়, দিনব‍্যাপী ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনে গোয়ালন্দ পৌরসভা সহ উপজেলার সকল ইউনিয়ন ওয়ার্ডে ৬-১১ মাস বয়সী ২ হাজার ৫৬ জন শিশুকে এক লাখ আইইউ মাত্রার একটি নীল ক্যাপসুল এবং ১২-৫৯ মাস বয়সী ১৪ হাজার ২শ ৪ জন শিশুকে দুই লাখ আইইউ মাত্রার একটি লাল ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়েছে।
এ ব্যাপারে গোয়ালন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ফারসিন তারান্নুম হক বলেন, ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর মাধ্যমে অন্ধত্ব প্রতিরোধ ছাড়াও শিশুর দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধি নিশ্চিত হয়। শিশু মৃত্যু হার হ্রাস করে। হাম, ডায়রিয়া এবং নিউমোনিয়ার কারণে মৃত্যুহার উল্লে­খযোগ্য হারে কমে আসে।