০৬:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

পানিতে ডুবেছে মসজিদ, সাঁতার কেটেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন ইমাম

  • Reporter Name
  • Update Time : ১১:৩৮:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • ১৯৫ Time View

নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে মূল ভূখণ্ড থেকে অনেকটা দূরে চলে গেছে মসজিদ। প্রায় অর্ধেকই ডুবে আছে পানিতে। যেকোনও সময় ভেঙে পড়তে পারে, তলিয়ে যেতে পারে নদীতে। তবু মসজিদটির ইমাম প্রতিদিনই সাঁতার কেটে ডুবন্ত ওই মসজিদেই আজান দেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ একাই আদায় করেন সেখানে। এমনকি রাতে ঘুমান মসজিদটির ছাদেই।

ঘটনা সাতক্ষীরার প্রতাপনগরের। ফেসবুকে এ নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, দূর থেকে সাঁতার কেটে মসজিদ থেকে ফিরছেন ইমাম মঈনুর রহমান।

তিনি বলেন, সম্প্রতি নদী ভাঙন এবং পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মসজিদটি নদীর অনেকটাই ভেতরে চলে গেছে। মুসল্লিরা এখন আর সেখানে যেতে পারেন না। তবে আমি প্রতিদিনই এখানে আজান দিই। রাতে ঘুমাই মসজিদেই।

ইমাম মঈনুর রহমান আরও জানান, এরই মধ্যে তার নিজ বসতভিটাও চলে গেছে পানির নিচে। তাই পরিবার নিয়ে অন্য স্থানে বসবাস শুরু করেছেন। তবে এই মসজিদটিকে কখনও পরিত্যাক্তভাবে পড়ে থাকতে দেন না তিনি।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

Popular Post

ফিনল্যান্ড 5 বছরের কাজের ভিসা | ফিনল্যান্ডে দক্ষ এবং অদক্ষ চাকরি নিয়োগ এপ্রিল-মে 2024 এখনি এপ্লাই করুন.

পানিতে ডুবেছে মসজিদ, সাঁতার কেটেই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করেন ইমাম

Update Time : ১১:৩৮:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২১

নদীর পানি বৃদ্ধির ফলে মূল ভূখণ্ড থেকে অনেকটা দূরে চলে গেছে মসজিদ। প্রায় অর্ধেকই ডুবে আছে পানিতে। যেকোনও সময় ভেঙে পড়তে পারে, তলিয়ে যেতে পারে নদীতে। তবু মসজিদটির ইমাম প্রতিদিনই সাঁতার কেটে ডুবন্ত ওই মসজিদেই আজান দেন। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ একাই আদায় করেন সেখানে। এমনকি রাতে ঘুমান মসজিদটির ছাদেই।

ঘটনা সাতক্ষীরার প্রতাপনগরের। ফেসবুকে এ নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, দূর থেকে সাঁতার কেটে মসজিদ থেকে ফিরছেন ইমাম মঈনুর রহমান।

তিনি বলেন, সম্প্রতি নদী ভাঙন এবং পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মসজিদটি নদীর অনেকটাই ভেতরে চলে গেছে। মুসল্লিরা এখন আর সেখানে যেতে পারেন না। তবে আমি প্রতিদিনই এখানে আজান দিই। রাতে ঘুমাই মসজিদেই।

ইমাম মঈনুর রহমান আরও জানান, এরই মধ্যে তার নিজ বসতভিটাও চলে গেছে পানির নিচে। তাই পরিবার নিয়ে অন্য স্থানে বসবাস শুরু করেছেন। তবে এই মসজিদটিকে কখনও পরিত্যাক্তভাবে পড়ে থাকতে দেন না তিনি।