০২:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ মার্চ ২০২৫, ২ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

রাজবাড়ীতে পাট জাগের পানিতে ১০ লক্ষাধিক টাকার মাছের ক্ষতি

রাজবাড়ী সদর উপজেলার মুলঘর ইউনিয়নের ভৈরবকোলে তিন একর জলাশয়ের মাছের ঘেরে পাট জাগের পানি ঢুকে প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার মাছের ক্ষতি হয়েছে।
মৎসচাষি দেলোয়ার হোসেন বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে তিন একর জমির এ জলাশয়ে মাছের চাষ করে আসছেন। এ বছর জলাশয়ের পাশে একটি খাল খনন করা হয়। সম্প্রতি এ খালে পাটের জাগের ফলে জলাশয়ের পাটের পানি মাছের ঘেরে ঢুকে যায়। এতে কাতল, রুই, সিলভারকার্প, মনোসেক্স, বাটা সহ বিভিন্ন প্রজাতির কার্প জাতীয় মাছ মারা যাচ্ছে। এতে তার প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার মাছের ক্ষতি হয়েছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মশিউর রহমান ও উপজেলা মৎস্য অফিসার মোস্তফা আল রাজীবের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করলে তারা বলেন, সরেজমিন তদন্ত করার পর বলতে পারবেন।
মুলঘর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আ. মান্নান মুসল্লি বলেন, আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এ জলাশয় সংরক্ষণ করার জন্য একটি লিখিত আবেদন জমা দিয়েছিলাম। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরেজমিন তদন্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বলেছিলেন। তবে এ ক্ষতিতে মৎস্য চাষী দেলোয়ারের অপুরণীয় ক্ষতি হয়েছে।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

Popular Post

ফিনল্যান্ড 5 বছরের কাজের ভিসা | ফিনল্যান্ডে দক্ষ এবং অদক্ষ চাকরি নিয়োগ এপ্রিল-মে 2024 এখনি এপ্লাই করুন.

রাজবাড়ীতে পাট জাগের পানিতে ১০ লক্ষাধিক টাকার মাছের ক্ষতি

Update Time : ০৭:৪১:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অগাস্ট ২০২৩
রাজবাড়ী সদর উপজেলার মুলঘর ইউনিয়নের ভৈরবকোলে তিন একর জলাশয়ের মাছের ঘেরে পাট জাগের পানি ঢুকে প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার মাছের ক্ষতি হয়েছে।
মৎসচাষি দেলোয়ার হোসেন বলেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে তিন একর জমির এ জলাশয়ে মাছের চাষ করে আসছেন। এ বছর জলাশয়ের পাশে একটি খাল খনন করা হয়। সম্প্রতি এ খালে পাটের জাগের ফলে জলাশয়ের পাটের পানি মাছের ঘেরে ঢুকে যায়। এতে কাতল, রুই, সিলভারকার্প, মনোসেক্স, বাটা সহ বিভিন্ন প্রজাতির কার্প জাতীয় মাছ মারা যাচ্ছে। এতে তার প্রায় ১০ লক্ষাধিক টাকার মাছের ক্ষতি হয়েছে।
জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মশিউর রহমান ও উপজেলা মৎস্য অফিসার মোস্তফা আল রাজীবের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করলে তারা বলেন, সরেজমিন তদন্ত করার পর বলতে পারবেন।
মুলঘর ইউনিয়নের সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আ. মান্নান মুসল্লি বলেন, আমি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় এ জলাশয় সংরক্ষণ করার জন্য একটি লিখিত আবেদন জমা দিয়েছিলাম। উপজেলা নির্বাহী অফিসার সরেজমিন তদন্ত করে পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বলেছিলেন। তবে এ ক্ষতিতে মৎস্য চাষী দেলোয়ারের অপুরণীয় ক্ষতি হয়েছে।